The 5-Second Trick For কবিতা, গল্প, গদ্য

The 5-Second Trick For কবিতা, গল্প, গদ্য

Blog Article

গুঞ্জরণ তুলি। সেই সুর নকশা আঁকে নৈশ প্রহরে।

মোটেই না। শুধু ছন্দের গণিত বাদ পড়লো। আসলো ভাবের আর বাক্যের প্রবাহমানতার ছন্দ। গদ্য কবিতায় কবিত্ব দেখানো কবির বরং click here কঠিনই হয়ে গেল! কবিত্ব কী দেখানোর জিনিস? উত্তর হবে না। কবিত্ব হয়ে ওঠার ব্যাপার। একজন কবি, কবি হয়ে ওঠার মাধ্যমে যা লাভ করে। গদ্য কবিতায় কবিত্ব দেখানোর সুযোগ আরো বেড়ে যায়। কারণ এখানে গাণিতিক ছন্দের হিসেব কষে কবিতা লিখতে হয় না। আবেগের ঘোড়াকে ভাবের ছন্দে বেঁধে গদ্য কবিতা আগায়। মঞ্চে নৃত্যরত রমণীর মতো ধরাবাঁধা ছকে নাচে না, চলার পথে নিজের খেয়াল খুশি মতো সে চলে। সুন্দর শব্দবাগানের মধ্যে হেঁটে যায় আর হরেকরকমের শব্দফুল সে মাথায় গুঁজে নেয়। সময়ে সময়ে সে বাহারি রূপ ধারণ করে এগিয়ে যায় গন্তব্যে। তৈরি হয় গদ্যছন্দ।

যায় সেই পথ এখন না আমার না আমাদের। জগতের সব অসংযুক্ত বিচ্ছিন্নবাদীরা প্রিয়

এই কবিতায় নিম্নরেখাঙ্কিত শব্দ বা শব্দসমষ্টির দিকে লক্ষ করলে দেখা যায় একটি বর্ণের পরপর ব্যবহারের কারণে আলাদা ধ্বনিমাধুর্য এসেছে। পড়তে গেলে কানে আলাদা অনুভূতি আর শিহরণ জাগছে। শব্দালঙ্কারের আরো দুটি বিষয় আছে। একটি হলো যমক আর অন্যটি শ্লেষ। অল্পকথায় বল্লে যমক হলো কবিতায় একই শব্দ অনেকবার ব্যবহার করেও অর্থের ভিন্নতা প্রদান আর শ্লেষ হলো একটি শব্দ একবার মাত্র ব্যবহৃত হয়ে বিভিন্ন অর্থ সৃষ্টির কৌশল। যমকের একটি উদাহরণ হলো—

তুমি জানো…ধরলে তরি ভরের রোদে— রোদবেরোদে বাঁচিয়ে রেখো…আমি তো

‘ক্রমাগতই সকালের আলোকদীপ্ত বুদ্বুদ সকল ইতস্তত: ভ্রাম্যমান’। তাই চোখ

মিত্র ও ঘোষ পাবলিশার্স প্রাঃ লিঃ (ভারত)

, ২/১ আর কে মিশন রোড, ঢাকা-১২০৩ থেকে মুদ্রিত।

৬। গদ্য হাটে – পদ্য উড়ে , গদ্য জ্ঞান আর পদ্য হচ্ছে প্রজ্ঞা ।

আর আমি তোমার চুল নিয়ে খেলা করবো। কখনো নীল পাখির

কিংবা কিছু না বলে আমার বুকে মাথা রেখে দেখবে কালপুরুষ

মন্তব্য: অনেক ধন্যবাদ ও শুভকামনা রইল কবি।????????

[আজ একটা গোপন কথা, প্রাচীন প্রার্থনাগুলো, ওমর কায়সার]

বহুসংখ্যক সমাপ্তিবিশিষ্ট কল্পকাহিনীর ধরন

Report this page